স্টাফ রিপোর্টার // নিষিদ্ধ পলিথিন নিজে ট্রান্সপোর্ট খুলে বসে আছে হানিফ,অথচ ১০ বছর আগে একটি ট্রান্সপোর্টে চাকরী করতেন হানিফ তার বেতন ছিলো ৮ হাজার টাকা হানিফ দীর্ঘদিন নিষিদ্ধ পলিথিন এ-র চোরা চালানের সাথে জড়িত হানিফ এই মাল গুলা কাঁচপুর ৫০ কাঠার ভিতরে একটি বড় শেট করে অবৈধ পলিথিন নিজের ফ্যাক্টরিতে দীর্ঘদিন যাবত এই কারবারি চালিয়ে যাইতেছে, সরকার ঘোষিত নিষিদ্ধ পলিথিন কারখানা বা কোনো ফ্যাক্টরিতে উৎপাদন করার অনুমতি নাই। তাহলে এ গুলো হানিফ একা কিভাবে কন্ট্রোল করে গণমাধ্যম কর্মী গোপন সূত্রে জানতে হানিফ পুলিশদিয়ে সবগুলা প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করেন, হানিফ বিগত দশ বছরে কয়েক হাজার কোটি টাকার মালিক কিভাবে হলো তাহলে কি হানিফ ১০ বছরে আলাউদ্দিনের চেরাগ পেলো তা খুঁজতে হানিফ এর দেশের বাড়ি চট্টগ্রাম বাঁশখালী গণমাধ্যম কর্মী চলে যায়, এলাকাবাসীর কাছে জানা গেলো হানিফ দীর্ঘদিন ধরে পলিথিনের চোরা কারবারীর সাথে জড়িত এবং এলাকাবাসী জানালো মাদকের সাথেও জরিত আছে তাহলে পুলিশ প্রশাসন ফাঁকি দিয়ে কিভাবে সম্ভব, এলাকাবাসী আরো জানায় চট্টগ্রাম বাঁশখালীতে ফুলকলি পার্ক নিজের নামের কিনা ঢাকা চকবাজার থানার অধীনে ১৪০০ স্কয়ার ফিটের পাঁচটি ফ্লাট কিনা কামরাঙ্গীরচর ১১০০ স্কয়ার ফিটের ছয়টি ফ্ল্যাট কিনা গণমাধ্যম কর্মীর কাছে আরো জমির সন্ধান এসেছে এগুলো আগামী পর্বে আসবে, তাহলে কি হানিফ নিজে পুলিশ নিজে এসপি নিজে ডিসি তা অনুসন্ধান করে দেখা গেলো হানিফ সবাইকে টাকা দিয়ে নিজের আওতায় নিয়ে এসে ফিল্ম স্টাইলে ব্যবসা করে আসছে, পুলিশ, প্রশাসনকে ভেলকি দিয়ে যাচ্ছে তা বুঝা মুশকিল গণমাধ্যম কর্মীর কাছে আরো তথ্য আসে চকবাজার থানার অধীনে হানিফ এর, তিনটি গুদাম ঘর আছে, একটি দোকান জানা যায়, রাত্রে গাড়িতে করে অবৈধ মাল গুলো হানিফের গুদাম গরে নামে হানিফের সাথে দীর্ঘদিন গণমাধ্যম কর্মী সাক্ষাৎ করতে চাইলে হানিফ গণমাধ্যম কর্মীকে হুমকি ধুমকি দেয় হানিফ মাদক এ-র সাথে ও জড়িত আছে এমন কিছু তথ্য গণমাধ্যম কর্মীকে দেয় কক্সবাজারের বৌদির সাথে লেনদেনের তথ্য উঠে আসে কক্সবাজার থেকে মাদকের চোরাচালান হানিফের নিজস্ব বাঁশখালীর ফুলকলি পার্কএ আসতো তারপর অন্য গাড়ি করে বিভিন্ন লোকের চালান তার নিজের গুদাম ঘরে নামতো এই গুদাম ঘর থেকে মাদক ডেলিভারি দেওয়া হতো চনপাড়া রূপগঞ্জ থানার অধীনে হানিফকে দেখলে মনে হয় হানিফ কিছুই জানে না বিগত ১০ বছর পুলিশ প্রশাসনকে ফাঁকি দিয়ে এগুলা কিভাবে সম্ভব, চন পাড়া, এলাকাবাসীর কথা হল
হানিফকে অতি দ্রুত শাস্তির আওতায় এনে এই অপকর্মের সঠিক বিচার করা হোক। মুঠো ফোনে হানিফের সাথে কথা বলেল সে বুঝতে চায় তিনি একজন একজন নির্ভেজাল ব্যবসায়ী সে এসবের কিছুই জানে না এবং তার বাড়ি গাড়ি কিছুই নাই, কিন্তু আমরা তো জানি সরকার ঘোষিত নিষিদ্ধ পলিথিন বানানো এবং এটাকে বাজার জাত করা অবৈধ বলে আমরা গণনা করি, সে কিভাবে একজন সৎ ব্যবসায়ী এবং নির্ভেজালি মানুষ হয় বিস্তারিত আসছে আগামী পর্বে।