এমআই হৃদয়. সিনিয়র ক্রাইম রিপোর্টার:// রাজধানীর চকবাজার থানাধীন হোসনী দালান এলাকায় সাংবাদিক মোঃ হারুন এর উপর গাজা ও ইয়াবা ব্যবসায়ীর হামলার চেষ্টা ও হত্যার হুমকির অভিযোগ উঠেছে ।
গাজা ও ইয়াবা ব্যবসায়ী মোহাম্মদ জাফর হোসেন,
পিতা : মোঃ আফজাল হোসেন মাতা: মৃত মর্জিনা বেগম ৫৫/৪ হোসনী দালান, থানা চক বাজার।
গতকাল রোজ (সোমবার ) রাত ১১: ৩০ মিনিট এর সময় হোসনী দালান রোড হোল্ডিং নং ৫৫/৪ এর গলির ভিতরে গাঁজা ও ইয়াবা ব্যবসায়ী ৮ বছর জাবত পর্যন্ত সে এগুলা বিক্রি করে আসছেন। তাতে এলাকার যুব সমাজ ও শিশু কিশোররা মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছে , এখন সংবাদ ২৪এর ক্রাইম রিপোর্টার মোঃ হারুন বাধা দেওয়াতে গাজা ও ইয়াবা ব্যবসায়ী মোহাম্মদ জাফর হোসেন।
প্রাণে মারার চেষ্টা করেন তার আগে আরো ২ বার সাংবাদিক হারুনের শরিলে লাতি ও ঘুসি মেরে আঘাত করে।
এবং হারুন এলাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করেন বলে তার কোন প্রতিবাদ করেন নাই কিন্তু গতকাল রোজ সোমবার রাত ১১ঃ৩০ মিনিট এর সময় গাজা ও ইয়াবা ব্যবসায়ী মোঃ জাফর হোসেন ও তার আরও দুজন অজ্ঞতা নামা ব্যক্তি ইয়াবা সেবন করেন। প্রতিবাদ করলে তারা মোঃ হারুন কে এলো পাতালি লাতি ও ঘুসি এবং ডান হাতে কামড় দিয়ে অনেক যখম করে দেয় এবং তার শার্ট ছিঁড়ে ফেলে এমতাবস্থায় অনেক ইনজুরি হয়ে পড়ে। কিছুক্ষণ পর হারুনের হুশ হলে একটি রিক্সা নিয়ে ঢাকা মেডিকেল ইমারজেন্সিতে চলে যান। এবং গুরুতর আঘাতের অবস্থা দেখে সেখানকার কর্মরত অবস্থায় ডাক্তার চিকিৎসা নেন এবং বললেন আপনার শরীরে তো অনেক ইনজুরি হয়েছে আপনি পুলিশ কেস করতে পারেন পরে ডাক্তারি পুলিশ কেস সার্টিফিকেট নিয়ে বাসায় চলে আসেন।
তথ্য অনুসন্ধানে আরো জানা যায় যে গাজা ও ইয়াবা ব্যবসায়ী মোহাম্মদ জাফর হোসেনের, নামে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। বিগত আট বছর ধরে গাজা ও ইয়াবা ব্যবসায় করে আসছে, কিন্তু এলাকার কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস পায়নি। তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে ও প্রতিবাদ করতে যান তাকে সে রাতের অন্ধকারে তার লোকজন দিয়ে মারপিট করে যখম করে রাস্তায় ফেলে দেন। এই ভয়ে কেউ মুখ খোলেন না। মোঃহারুন প্রতিবাদ করাতে মাদক ব্যবসায়িকরা ছুরি নিয়ে মারার জন্য আসে কোনরকম প্রাণ নিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে ঢাকা মেডিকেল ইমারজেন্সিতে চিকিৎসা নেন এবং ভুক্তভোগী সাংবাদিক মোঃ হারুন প্রশাসনের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করেন । আমার মত এমন আর কোন লোক ভুক্তভোগী না হয়।
এবং হত্যার উদ্দেশ্যে এ হামলার চেষ্টা চালানো হয়েছে ঘটনাটি সুস্থ তদন্ত করে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবি জানিয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা।